Accessibility links

Breaking News

বড়দিন পৃথিবীর জন্য শান্তি ও বিশ্ব মানবতার কল্যাণের দিন


পৃথিবীর জন্য শান্তি ও বিশ্ব মানবতার প্রতি শুভেচ্ছার বার্তা
পৃথিবীর জন্য শান্তি ও বিশ্ব মানবতার প্রতি শুভেচ্ছার বার্তা

ডিসেম্বরের ২৫ তারিখ, ক্রিস্টান সম্প্রদায়ের অন্যতম পবিত্র দিবস হিসাবে পালন করা হয়, যা এক স্মৃতি-উৎসবের দিন, যখন খৃস্টানদের অবতার ঈশ্বর এবং আলোকরূপী ত্রাণকর্তা হিসাবে  যীশু ক্রিস্টো, প্রায় ২০০০ বছর আগে জন্মগ্রহণ করেছিলেনI

ডিসেম্বরের ২৫ তারিখ, ক্রিস্টান সম্প্রদায়ের অন্যতম পবিত্র দিবস হিসাবে পালন করা হয়, যা এক স্মৃতি-উৎসবের দিন, যখন খৃস্টানদের অবতার ঈশ্বর এবং আলোকরূপী ত্রাণকর্তা হিসাবে যীশু ক্রিস্টো, প্রায় ২০০০ বছর আগে জন্মগ্রহণ করেছিলেনI দরিদ্র পিতা-মাতা মেরি এবং জোসেফের ঘরে তাঁর জন্ম হয়I ঐতিহ্য অনুসারে তীব্রতম শীতের গভীরে, ঠান্ডা জীর্ণ আস্তাবলে, তাঁর জন্ম হয়েছিলI

অনাদিকাল থেকে, উত্তরাঞ্চলীয় গোলার্ধের জনগণ, দক্ষিণায়নকে ক্ষীণ আলো থেকে দীর্ঘ দিবসের উত্তরণ এবং তাকে প্রকৃতির নবায়নের প্রতিশ্রূতি হিসাবে পালন করেছেনI অনাদিকাল থেকে পৃথিবীর মানুষ, বর্ষ ঘুরে আসাকে স্বাগত জানিয়েছেন, সূর্যের পুনর্ভাবকে নানাবিধ উৎসব ও তৎসহ পূর্ণাঙ্গ ধর্মাচারসহ পালন করেছেন, যার কিছুটা আজও তাদের 'আলোর প্রতি গুরুত্ব' দেয়াসহ, নানাবিধ উৎসব আয়োজনে অনুরণিত হয়I বিশ্বের বহু সম্প্রদায়ে আজও পরিলক্ষিত হয়, প্রাচীন আকাঙ্খার ভিত্তিতে দক্ষিণায়নের সময় এবং শীতের মাঝামাঝি যীশু ক্রিস্টের জন্মদিনের উৎসব পালনের ধর্মাচার নীতিI

ডিসেম্বরের ২২ তারিখের দিকে চীনা ও পূর্ব এশিয়ার লোকজন 'ডংজি' নামের উৎসব পালন করে থাকেন, সেখানেও পরিবার পরিজন সবাই মিলে, একত্রিত হয়ে পুরোনো বছরের কথা স্মরণ এবং আসন্ন শীতের আগমন এবং 'আলোর ফিরে আসার' উৎসবের প্রস্তূতি নিতে শুরু করেনI ইরানে 'দক্ষিণায়নকে' প্রাচীন 'য়াল্দা উৎসব' হিসাবে পালন করা হয়I অন্যদিকে জাপানের জনগণ, ঐতিহ্যবাহী 'তোজি' উৎসব পালন করে থাকেন নুতন বছর, সু-স্বাস্থ্য এবং শুভকামনার লক্ষ্যেI

উৎসব আর ধর্মাচার ভিন্নতর হতে পারে, তবে সর্বত্রই সেই উৎসাহ, প্রফুল্ল আর আশাবাদ লক্ষ্য করা যায়I যেমন ক্রিস্টানদের বেলায়, বহু শতাব্দী ধরে স্বর্গীয় দূতের সেই বাণী উচ্চারিত হয়েছে প্রথম ক্রিস্টমাসের রাতের একটি জন্ম ও তাঁর বাণী, পৃথিবীর জন্য শান্তি ও বিশ্ব মানবতার প্রতি শুভেচ্ছার বার্তাI
প্রতি বছর ক্রিস্টমাসের এই সময়ে আমরা অনুধাবন করি যে, ক্রিস্টমাসের প্রকৃত বাণী, আমাদের কি আছে তা নয়, আমরা কে, এবং আমরা যে প্রত্যেকে ঈশ্বরের একজন শিশুI প্রতি বছর এ সময়টাতে সেটাই হয়ে ওঠে আনন্দের প্রকৃত উৎসI প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, সেই আনন্দই প্রতিটি ক্রিস্টমাসকে আনন্দময় করে তোলেI

তিনি বলেন তাঁর কথায়, আমরা প্রার্থনা করবো যে, আমাদের দেশ হবে সেই দেশ, যেখানে প্রতিটি শিশু জানবে যে, ঘরভর্তি ভালোবাসা তাদের অপেক্ষায়, আশায় বলীয়ান হয়ে, গড়ে উঠবে সমৃদ্ধ সমাজ এবং ধর্মের বিশ্বাসে ভাগ্যশীল হবে এ দেশI

পৃথিবীর জন্য শান্তি ও বিশ্ব মানবতার প্রতি শুভেচ্ছার বার্তাI
please wait

No media source currently available

0:00 0:02:38 0:00



XS
SM
MD
LG